হুমায়ুন আজাদ সমাচার। পর্ব-১
তিনি বেশকিছু বই লিখেছেন। যার কারণে নাস্তিকদের কাছে এখনো অমর হয়ে আছেন৷ সেখান থেকেই মাঝে মধ্যে ‘হুমায়ুন আজাদ সমাচার’ শিরোনামে কিছু লেখার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।।
আজকে তার এমন কয়েকটি প্রশিদ্ধ উক্তি নিয়ে কথা বলবো। যা নাস্তিকদের কাছে খুব স্বাভাবিক হলেও একজন সুরুচি ও সুস্থ বিবেগবান মানুষের কাছে এতটাই জঘন্য যে, এরপর থেকে তার নাম শুনলেও ঘেণ্যায় মরে না গেলেও উপস্থিত জায়গা থেকে সরে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে।
বই: পাক সার জমিন সাদ বাদ। হুমায়ুন আজাদ।
কয়েকবছর আগে সারা সন্ধ্যা চুষতে চিবুতে ইচ্ছে হয়েছিলো চুয়িংগামের মতো এক তরুণীকে।
বই: আমার অবিশ্বাস। হুমায়ুন আজাদ।
শুধু অন্যের মেয়েদের প্রতিই নয়। মানুষ কতটা জঘন্য আর হিংস্র হলে নিজের আপন মেয়ের প্রতিও এমন কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রাখতে পারে।
আমার চোখের সামনে আমার মেয়ে বড় হচ্ছে, কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমার হাত-পা বাঁধা।
বই: নারী। হুমায়ুন আজাদ।
আপনি হয়তো বাকরূদ্ধ। ভাবছেন সাধারণ মানুষতো দূরের কথা নারীবাদীরা পেলেই হয়তো তাকে ছিড়ে খাবে। অথচ মজার ব্যাপার হলো তিনিই একজন নারীবাদী। আবার যারা তার সম্মন্ধে খুব একটা জানেন না। তারা হয়তো ভাবছেন এ হয়তো মূর্খটুর্খ অখ্যাত লু:ই;চ্চা নাস্তিক। তাকে কেউ গণায় ধরে না। তাদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ছিলেন।
আসলে একজন মানুষের নাস্তিক হয়ে উঠার পিছনে যে বিষয়টা সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখে তা হলো। জবাবদিহিতার দায় থেকে মুক্তি পাওয়া। নাস্তিক হলে আপনি যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই চলতে পারবেন। যত কুরুচিই আপনি লালন করুন না কেন! নাস্তিকতার চোখে তা খারাপ মনে হবে না। কিন্তু মুসলিম হলে তা সম্ভব নয়। ইসলাম আপনাকে মেয়েদের চুয়িংগামের মতো চাবাতে নয় বরং অবনত মস্তকে সম্মান করতে শেখাবে। আপনাকে সুরুচিসম্মত একজন মানুষ হতে বাধ্য করবে। এই কারণেই বহু মানুষ নফসের খায়েশাতের কাছে হার মানতে বাধ্য হয়।
কয়েকবছর আগে সারা সন্ধ্যা চুষতে চিবুতে ইচ্ছে হয়েছিলো চুয়িংগামের মতো এক তরুণীকে।
উত্তরমুছুনএটা কত পৃষ্ঠাতে?