বিদ্বেষ কখনো সমাধান বা শান্তির পথ দেখায় না। শুধুমাত্র ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তেই নিয়ে যায়।
এই ধরনের পুরুষ বিদ্বেষীদের দ্বারা নারী অধিকার আদাই করা কখনোই সম্ভব নয়। বরংচো নারী পুরুষের মাঝে বিভেদ সৃষ্টিতে অতি প্রারম্ভিক।
তিনি যেই মন্তব্য করেছেন। তার ফলাফল কী?
পুরুষের দারস্থ কখনোই হবেন না। তাই তো! কিন্তু তিনিই তো বললেন সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষেত্রে তিনি পুরুষের দারস্থ হতে বাধ্য। তাহলে এই কথার মানে কী!
আর তিনি কি এমন বক্তব্য নারীদের পক্ষে দিয়েছেন নাকি বিপক্ষে?
পক্ষে যাবার কোন কারণ তো আমি দেখছি না। কারণ এতে নারীদের লাভ নয় ক্ষতিই হচ্ছে।
পৃথিবীর সমস্ত নারী তার মতো নয়। হওয়াটাও সম্ভব নয়। সুতরাং সে হয়তো সে হয়তো সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের মুখাপেক্ষিণী কিন্তু আরেক আরও কিছু ক্ষেত্রে। আবার এমনও মানুষ আছে যারা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুরুষের মুখাপেক্ষী। তাদের ক্ষেত্রে প্রিয়াঙ্কার এই বক্তব্য নারী অধিকার পরিপন্থী।
পুরুষের মুখাপেক্ষী হওয়াটা কি দোষের? অপরাধ? নিষিদ্ধ?
নারী যেমন অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের মুখাপেক্ষী। ঠিক অনুরূপ পরুষও অনেক ক্ষেত্রে নারীর মুখাপেক্ষী। বরং নারী-পুরুষ একে অপরের পরিপূরক।এটাকে খারাপ ভাবে আখ্যা দেয়ার কোন সুযোগ নেই। কিছু মানুষ খারাপ...তার দায়টা পুরো মানবসভ্যতায় দেয়াটা বোকামি বৈ কিছু নয়।
সুতরাং বিদ্বেষ নয় সম্পৃতিময় সমাজ গড়ি।
নারী কিংবা পুরুষ বিদ্বেষীদের না বলি।
সত্যমনা লেখক-
Robiul Islam.
COMMENTS