ধর্মনিরপেক্ষতা মানেই ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ। ধর্মনিরপেক্ষতা মানেই ইসলাম বিদ্বেষ। ধর্মনিরপেক্ষতা মানেই ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে বাধা প্রদান। ধর্মনিরপেক্ষতার লক্ষ্য হলো পৃথিবী থেকে ধর্মের অস্তিত্ব বিলীন করে দেয়া।ধর্মনিরপেক্ষতার উদ্দেশ্য স্রষ্টার ধারণাহীন এক স্বার্থপর বস্তুবাদী সমাজ ব্যবস্থা চালু করা।
ধর্মনিরপেক্ষতা তা নয় যা আমরা শাব্দিক অর্থ বিশ্লেষণে পাই। কিংবা তাও নয়, যা তারা আমাদেরকে বুঝাতে চায়। বরং ধর্মনিরপেক্ষতা হলো তা-ই যা আমরা (সেক্যুলার) ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গুলোতে দেখতে পাচ্ছি। ধর্মনিরপেক্ষতা হলো একটি ছদ্ম নাম। যার মাধ্যমে সেক্যুলাররা সাধারণ মানুষের সিমপ্যাথি অর্জন করছে। বাস্তবে তাতে ধর্মের প্রতি নিরপেক্ষ কোন দৃষ্টিভঙ্গি নেই। আছে কেবলই বিদ্বেষ। কেবলই নগ্নতার অপপ্রয়াস।
প্রাথমিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা সম্পর্কে জানতে উক্ত লেখাটি পড়ুন-
[সেকুলারিজম (ধর্মনিরপেক্ষবাদ) খুবই পরিচিত একটি মতবাদ।]
মুখোশের আড়ালে ধর্মনিরপেক্ষতার আসল রূপ জানতে উক্ত লেখাটি পড়ুন- [ নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নয়, ধর্মবিদ্বেষ-ই ধর্মনিরপেক্ষতার আসল পরিচয়। ]
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নিজস্ব কিছু মত ও দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। যেগুলো বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যেই এই মতবাদের জন্ম। আর তা হলো- নাস্তিক্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি। প্রথমে তারা মিনি মিনি স্বরে নিরপেক্ষতার শ্লোগান দিয়ে রাষ্ট্রীয়ধর্ম সেক্যুলারিজমে রুপান্তর করে। পাকাপোক্ত হয়ে বসার পর শুরু হয় তাদের আসল খেলা। সেই দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের খেলা। স্রষ্টাহীনতা, নগ্নতা, যৌনতা ইত্যাদি ইত্যাদি৷
কীভাবে? জানতে হলে পড়ুন...
[পোশাকের স্বাধীনতা কি নগ্নতায় সীমাবদ্ধ?]
সত্যমনা লেখক- Robiul Islam.
সত্যমনা ডট কম।
ঠিক ধন্যবাদ
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
উত্তরমুছুন